১৫০+
কেস সম্পূর্ণ
আনোয়ার হোসেন
এলএল.বি (অনার্স), এলএল.এম, ডিপ্লোমা ইন সার্ভে (বাকাশিবো)
এডভোকেট,
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট( হাইকোর্ট বিভাগ),
জেলা ও দায়রা জজ আদালত, চট্টগ্রাম,
এবং যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালত,পটিয়া।
আনোয়ার হোসেন চট্টগ্রাম জেলা এবং তথা সমগ্র বাংলাদেশের একজন নিবেদিত এবং অভিজ্ঞ আইনজীবী। যিনি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট( হাইকোর্ট বিভাগে), জেলা ও দায়রা জজ আদালত, চট্রগ্রাম এবং যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালত, পটিয়াতে আইনজীবী হিসেবে অত্যন্ত সুনাম এবং সাফল্যের সহিত নিয়মিত আইন পেশা পরিচালনা করে আসিতেছেন। তিনি বাংলাদেশের আইন অঙ্গনে দেওয়ানী, ফৌজদারী, অর্থ ঋণ, নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পারিবারিক আদালতে আইনজীবী হিসেবে নিয়মিত প্র্যাক্টিস করছেন। তিনি সুদীর্ঘ ০৫ বছর যাবত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয়,চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের প্যানেল আইনজীবী হিসেবে নিয়োজিত থেকে অত্যন্ত সুনাম এবং দক্ষতার সহিত তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করিয়া আসিতেছেন। তিনি বর্তমানে জাতীয় আইনগত সহায়তা ও পরামর্শ কেন্দ্র, চট্টগ্রাম অঞ্চলেের, চেয়ারম্যান হিসেবে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করিয়া সমাজে ন্যায় ও স্বচ্ছ বিচার প্রতিষ্টার মাধ্যমে বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রমে নিজেকে প্রতিনিয়ত সক্রিয়ভাবে যুক্ত রেখেছেন।
আমার সম্পর্কে:
আমি এডভোকেট আনোয়ার হোসেন,চট্রগ্রাম জেলা এবং তথা সমগ্র বাংলাদেশের একজন অভিজ্ঞ ও নিবেদিত আইনজীবী। আইন আমার শুধু পেশা নয়, আইন আমার নেশা। আমার পেশাগত জীবনের শুরু থেকেই আমার প্রধান এবং মৃল লক্ষ্য ছিলো সমাজে অবহেলিত, চিন্নমৃল, অসহায়, নির্যাতিত-নিপীড়িত এবং শোষিত মানুষের পাশে থেকে তাদের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্টার মাধ্যমে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। আমি অত্যন্ত আন্তরিকতা এবং দায়িত্বের সহিত প্রতিনিয়ত ভু্ক্তভুগি আইনগত এবং সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্টা করিয়া আসিতেছি। আমি আমার মক্কেলদের সর্বোচ্চ মানের আমার আন্তরিতার সহিত নিজ দায়িত্ববোধ থেকে প্রতিনিয়ত আপামর নির্যাতিত এবং নিপোড়িত মানুষদের আইনি সহায়তা প্রদান করিয়া আসিতেছি। আইন পেশায় আমার দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে আমি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের (হাইকোর্ট বিভাগ), জেলা ও দায়রা জজ আদালত,চট্টগ্রাম এবং যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালত পটিয়ায় সাফল্যের সহিত প্রতিদিন একাধিক মানুষের আইনানুগ অধিকার এবং সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত/ প্রতিষ্টা করে আসিতেছি।
আমি বর্তমানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয়,চট্রগ্রাম ও সিলেট বিভাগের প্যানেল আইনজীবী হিসেবে দায়িত্ব পালন করিয়া আসিতেছি এবং জাতীয় আইনগত সহায়তা ও পরামর্শ কেন্দ্র, চট্টগ্রাম অঞ্চলের, চেয়ারম্যান হিসেবে আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের মাধ্যমে সমাজে সব সময় ন্যায়বিচার ও মানবসেবায় নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছি।
আমার বিশ্বাস, প্রতিটি মানুষ নাগরিক হিসেবে তার ন্যায্য আইনানুগ এবং সাংবিধানিক অধিকার পাওয়ার হকদার। আমি প্রতিটা মানুষের ব্যক্তিগত আইনানুগ সমস্যা গভীরভাবে মনে এবং প্রাণে অনুধাবন করিয়া প্রতিনিয়ত মক্কেলদের জন্য সঠিক আইনানুগ সমাধান ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার চেস্টা করিয়া থাকি।
সেবাসমূহ
- রিট মামলা দায়ের এবং নিষ্পত্তি
- ফৌজদারি মামলা এবং জামিন
- দেওয়ানী মামলা দায়ের, ইনজাংশন এবং নিষ্পত্তি
- নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা
- ট্যাক্স ফাইলিং এবং আয়কর সমস্যার সমাধান
- কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন এবং লিকুইডেশন
- আইনগত পরামর্শ এবং চেক প্রতারণা মামলা
১৫০+
কেস সম্পূর্ণ
এসোসিয়েট -
রোমেনা বেগম
এডভোকেট,
জেলা ও দায়রা জজ আদালত, চট্টগ্রাম।
এবং
জেলা ও দায়রা জজ আদালত,কুমিল্লা।
প্যানেল আইনজীবী, রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, চট্টগ্রাম অঞ্চল।
মোবাইল- ০১৭৬৮-৬৭৬২৮৩।
মামলা পরিচালনা
মক্কেলদের বিভিন্ন ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক বা সামাজিক সমস্যা সমাধানের জন্য সঠিক আইনি দিক নির্দেশনা দেওয়া।
আইনি পরামর্শ প্রদান
অসহায় ও নির্যাতিত ভুক্তভুগিকে যাবতীয় সঠিক আইনি সহায়তা ও পরামর্শ প্রদান
আদালতের প্রক্রিয়া অনুসরণ
আদালতের নিয়ম অনুযায়ী মামলা পরিচালনা করা, প্রয়োজনীয় নথি দাখিল করা এবং বিচার কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহণ করা।
চুক্তি প্রস্তুত ও যাচাই
বিভিন্ন চুক্তি, দলিল এবং আইনি নথি তৈরি করা এবং সেগুলোর যথার্থতা যাচাই করা।
150+
Cases Solved
100+
Happy Clients
2
Regional Offices
2+
Legal Associates
জনগণের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ মেসেজ
নিজে সতর্ক থাকুন অন্যকে সতর্ক করুন।

কেসের বিবরণ: আয়কর ফাঁকি অপরাধ এবং শাস্তি
আয়কর ফাঁকি একটি গুরুতর আর্থিক অপরাধ, যা দেশের অর্থনীতি ও উন্নয়নে বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি আয়কর অধ্যাদেশ, ২০২৩ এর আওতায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
অপরাধ :
আয়ের সঠিক তথ্য গোপন করা। ভুয়া তথ্য বা নথি জমা দেওয়া। কর প্রদানের সময় ইচ্ছাকৃত বিলম্ব করা। আয়কর কর্তৃপক্ষকে বিভ্রান্ত করা বা মিথ্যা ঘোষণা দেওয়া।
শাস্তি
জরিমানা: বকেয়া করের চেয়ে দ্বিগুণ অর্থদণ্ড।
কারাদণ্ড: সর্বোচ্চ ৫ বছর কারাদণ্ড।
উভয় শাস্তি: জরিমানা এবং কারাদণ্ড উভয়ই হতে পারে।
বার্তা আয়কর ফাঁকি শুধু আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা আনতে পারে না, এটি দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে প্রতিবন্ধকতাও সৃষ্টি করে। আইন মেনে কর প্রদান করুন এবং দেশের উন্নয়নে আপনার দায়িত্ব পালন করুন।

কেসের বিবরণঃ জমি সংক্রান্ত মামলা , অপরাধ ও শাস্তি
জমি সংক্রান্ত জালিয়াতি ও বিরোধ দেশের আইনি ব্যবস্থায় একটি গুরুতর সমস্যা। এটি ভূমি আইন এবং ফৌজদারি আইনের আওতায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
অপরাধ
ভুয়া দলিল তৈরি বা ব্যবহার করা। জমির প্রকৃত মালিকানা গোপন করা। অন্যের জমি জোরপূর্বক দখল করা। জমি কেনা-বেচার সময় ভুয়া তথ্য প্রদান করা।
শাস্তি
ভুয়া দলিল তৈরি বা ব্যবহারের জন্য: সর্বোচ্চ ৭ বছরের কারাদণ্ড এবং জরিমানা।
জমি জোরপূর্বক দখলের জন্য: জরিমানা, কারাদণ্ড (সর্বোচ্চ ৩ বছর), অথবা উভয়।
ক্ষতিপূরণ: প্রকৃত মালিকের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ।
বার্তা জমি সংক্রান্ত জালিয়াতি শুধু আইনি ঝুঁকি তৈরি করে না, এটি সামাজিক অস্থিরতাও সৃষ্টি করে। জমি ক্রয়-বিক্রয় বা মালিকানা নিয়ে সব সময় বৈধ নথিপত্র ব্যবহার করুন এবং আইন মেনে চলুন।

কেসের বিবরণঃ ঘুষ গ্রহণ বা প্রদান করলে শাস্তি
ঘুষ একটি সামাজিক ব্যাধি, যা নৈতিকতা নষ্ট করে এবং সমাজে অন্যায় ও দুর্নীতিকে প্রভাবিত করে। এটি বাংলাদেশ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ২০০৪ এর অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
অপরাধ:
কোনো সরকারি বা বেসরকারি কাজ সহজ করার জন্য অর্থ, উপহার বা সুবিধা গ্রহণ বা প্রদান করা। দায়িত্বের অপব্যবহার করে নিজের বা অন্য কারও জন্য অন্যায্য সুবিধা আদায় করা। ঘুষ দেওয়ার প্রস্তাব বা এটি নেওয়ার সম্মতি দেওয়া।
শাস্তি:
সর্বোচ্চ ৭ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা, অথবা উভয় শাস্তি।
ঘুষের পরিণতি:
এটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে। যোগ্যতা ও ন্যায্যতার পরিপন্থী একটি সংস্কৃতির জন্ম দেয়। জনগণের আস্থা নষ্ট হয় এবং অন্যায়কারীদের উৎসাহিত করে।
বার্তা:
“ঘুষ বন্ধ করুন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করুন। ঘুষ গ্রহণ বা প্রদান করে শুধু নিজেকে নয়, গোটা সমাজকে ক্ষতিগ্রস্ত করবেন।”

কেসের বিবরণঃ নারী ও শিশু নির্যাতন করলে শাস্তি
নারী ও শিশু নির্যাতন একটি মারাত্মক অপরাধ, যা ব্যক্তি, পরিবার এবং সমাজের স্থিতিশীলতা নষ্ট করে। এটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ এর অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
অপরাধ:
শারীরিক বা মানসিকভাবে কোনো নারী বা শিশুকে নির্যাতন করা। যৌন হয়রানি, ধর্ষণ বা অপহরণের মাধ্যমে তাদের অধিকার হরণ করা। যৌতুকের জন্য নির্যাতন বা হত্যা করা।
শাস্তি:
শারীরিক নির্যাতন: সর্বোচ্চ ১৪ বছর কারাদণ্ড।
ধর্ষণ: মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
যৌতুকের জন্য নির্যাতন: সর্বোচ্চ ৫ বছর কারাদণ্ড বা জরিমানা বা উভয়ই।
নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রভাব: এটি ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গভীর ক্ষত সৃষ্টি করে। পরিবারে অশান্তি ও সামাজিক অবক্ষয় তৈরি করে। দেশের উন্নয়ন এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
বার্তা: “নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধ করুন। তারা সুরক্ষিত থাকলে সমাজ এগিয়ে যাবে। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সচেতন হন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন।”